মালদ্বীপ টাকার মান কত : মালদ্বীপের এক ডলার বাংলাদেশের কত টাকা

Telegram Group Join Now

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা , টেক যুক্তি ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের জানাবো মালদ্বীপ টাকার মান কত : মালদ্বীপের এক ডলার বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

মালদ্বীপের টাকার মান বলতে বোঝায় এক মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ (MVR) কত বাংলাদেশি টাকা (BDT) এর সমান।ক্রয় রেট হলো আপনি যখন MVR কিনতে চান তখন বিক্রেতা কত BDT চাইবে। বিক্রয় রেট হলো আপনি যখন MVR বিক্রি করতে চান তখন ক্রেতা কত BDT দেবে।

Table of Contents

মালদ্বীপ টাকার মান কত

চলুন দেখে নেওয়া যাক ২০২৪ সালের আজকে মালদ্বীপের মুদ্রায় বাংলাদেশি টাকার রেট কত। মালদ্বীপ এর ১ রূপীয়া সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ৭ টাকা ৭০ পয়সা।এই টাকার এক্সচেন্জ রেট পাওয়া যাবে, বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যাংকে।বিকাশে মালদ্বীপ এর ১ ডলার সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ৭ টাকা ৭০ পয়সা।ক্যাশের মাধ্যমে নিতে চাইলেও আজকে এক্সচেন্জ রেট পাবেন ৭ টাকা ৭০ পয়সা।মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, ১ মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ (MVR) সমান প্রায় ৭.৭০ বাংলাদেশি টাকা (BDT)।

মালদ্বীপ টাকার রেট কত

মাধ্যমমালদ্বীপীয় রুফিয়াহ সমান (বাংলাদেশি টাকা)
ব্যাংক৭.৭০ টাকা
বিকাশ৭.৭০ টাকা
ক্যাশ৭.৭০ টাকা
আজকে মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ (MVR) এর বাংলাদেশি টাকার রেট দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট জানতে নিচের ছক থেকে সেই দেশের নামে ক্লিক করুন এবং লাইভ টাকার রেট জেনে নিন।

সৌদি আরবমালয়েশিয়াকাতার
দুবাইকিরগিজস্তান ইতালি
গ্রিসপর্তুগাল ভিয়েতনাম
কানাডাকুয়েতমালদ্বীপ
ওমানফ্রান্সফিনল্যান্ড
সিঙ্গাপুর সুইজারল্যান্ড ভূটান
স্পেনইরাককসোভো
নেদারল্যান্ডসজার্মানিসিরিয়া
নেপালআমেরিকাপাকিস্থান
বিভিন্ন দেশের টাকার রেট সম্পর্কে জানতে উপরের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

কম খরচে মালদ্বীপ

মালদ্বীপে কম খরচে ভ্রমণের জন্য কিছু টিপস এবং পরামর্শ নিম্নে দেওয়া হলো:

১. সঠিক সময় নির্বাচন

মালদ্বীপের পর্যটন মৌসুম সাধারণত নভেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত থাকে। তবে মে থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ভ্রমণ করলে খরচ কিছুটা কম হতে পারে।

২. স্থানীয় আইল্যান্ডে থাকা

রিসর্টের বদলে স্থানীয় দ্বীপগুলোতে থাকা সস্তা। যেমন, Maafushi, Thulusdhoo, Hulhumale ইত্যাদি দ্বীপে থাকার খরচ কম।

৩. হোস্টেল ও গেস্টহাউস

রিসর্টের বদলে হোস্টেল বা গেস্টহাউসে থাকা যায়। এগুলোর খরচ রিসর্টের তুলনায় অনেক কম।

৪. লোকাল ফেরি

লোকাল ফেরি ব্যবহার করে বিভিন্ন দ্বীপে যাতায়াত করা যায়। এতে খরচ কম হয়।

৫. স্থানীয় খাবার

রিসর্টের পরিবর্তে স্থানীয় রেস্টুরেন্টে খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে খাবারের খরচ অনেক কম হবে।

৬. প্যাকেজ ডিল

অনেক ট্রাভেল এজেন্সি মালদ্বীপের জন্য সাশ্রয়ী প্যাকেজ অফার করে। প্যাকেজ ডিলগুলো ভালোভাবে দেখে বুকিং করুন।

৭. বিনামূল্যের কার্যক্রম

মালদ্বীপে অনেক বিনামূল্যের কার্যক্রম আছে যেমন স্নরকেলিং, বিচ ভিজিট ইত্যাদি। এগুলো উপভোগ করুন।

৮. বিমান টিকেট

সস্তা বিমান টিকেট পেতে বিভিন্ন এয়ারলাইনসের অফার এবং ডিসকাউন্টের দিকে নজর রাখুন।

৯. গ্রুপ ট্যুর

গ্রুপে ভ্রমণ করলে খরচ ভাগাভাগি করা যায়, ফলে খরচ কমে যায়।

এভাবে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন করে আপনি কম খরচে মালদ্বীপে ভ্রমণ করতে পারেন এবং সুন্দর সময় কাটাতে পারেন।

কম খরচে মালদ্বীপের রিসোর্ট

কম খরচে মালদ্বীপে রিসোর্ট খুঁজতে গেলে কিছু বিশেষ রিসোর্টের নাম উল্লেখ করা যায়, যা তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী। এখানে কয়েকটি সস্তা ও মানসম্মত রিসোর্টের তালিকা দেওয়া হলো:

১. Sun Island Resort & Spa

  • অবস্থান: Nalaguraidhoo Island
  • বৈশিষ্ট্য: বীচফ্রন্ট ভিলা, সুইমিং পুল, রেস্টুরেন্ট, স্পা

২. Embudu Village

  • অবস্থান: South Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: ওভারওয়াটার বাংগালো, স্নরকেলিং, ডাইভিং, রেস্টুরেন্ট

৩. Reethi Beach Resort

  • অবস্থান: Baa Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: সি-ভিউ ভিলা, ওয়াটার স্পোর্টস, স্পা, ফিটনেস সেন্টার

৪. Biyadhoo Island Resort

  • অবস্থান: South Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: সি-ভিউ রুম, ডাইভিং, স্নরকেলিং, রেস্টুরেন্ট

৫. Fihalhohi Island Resort

  • অবস্থান: South Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: ওভারওয়াটার বাংগালো, স্নরকেলিং, রেস্টুরেন্ট, স্পা

৬. Eriyadu Island Resort

  • অবস্থান: North Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: সি-ভিউ রুম, ডাইভিং, স্নরকেলিং, রেস্টুরেন্ট

৭. Fun Island Resort & Spa

  • অবস্থান: South Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: বীচফ্রন্ট ভিলা, স্পা, ওয়াটার স্পোর্টস, রেস্টুরেন্ট

৮. Adaaran Club Rannalhi

  • অবস্থান: South Male Atoll
  • বৈশিষ্ট্য: ওভারওয়াটার বাংগালো, স্নরকেলিং, ডাইভিং, রেস্টুরেন্ট

এই রিসোর্টগুলোতে সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো মানের সেবা পাওয়া যায়। তবে ভ্রমণের সময় এবং বুকিংয়ের আগে রিসোর্টের রেট ও রিভিউ ভালোভাবে দেখে নেওয়া উচিত

মালদ্বীপের মুসলিম হওয়ার ঘটনা

মালদ্বীপের মুসলিম হওয়ার ঘটনা ইতিহাসে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। মালদ্বীপের ইসলাম ধর্ম গ্রহণের ইতিহাস সংক্ষেপে নিচে দেওয়া হলো:

পটভূমি

মালদ্বীপের প্রাচীন ধর্ম ছিল মূলত বৌদ্ধ ধর্ম এবং কিছুটা হিন্দু ধর্মের প্রভাবও ছিল। দ্বীপগুলিতে বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দির এবং স্থাপত্যের নিদর্শন এখনও দেখা যায়।

ইসলাম গ্রহণ

মালদ্বীপে ইসলাম ধর্ম প্রচার শুরু হয় ১২শ শতাব্দীর দিকে। এ সময় মারাক্কো থেকে আগত মুসলিম পণ্ডিত আবুল বারাকাত ইউসুফ আল-বারবারি (অন্য মতে আলী-উল মকদুম) মালদ্বীপে আগমন করেন এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন।

ঘটনা

  • সুলতান মুহাম্মদ আল-আদিল: প্রচলিত ইতিহাস অনুযায়ী, মালদ্বীপের শাসক সুলতান মুহাম্মদ আল-আদিল স্বপ্নে দেখেছিলেন যে এক বিখ্যাত ধর্মপ্রচারক তার দেশকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করবে। তিনি এই স্বপ্নের ওপর ভিত্তি করে আবুল বারাকাতকে মালদ্বীপে আমন্ত্রণ জানান।
  • মসজিদের নির্মাণ: দ্বীপগুলিতে ইসলাম প্রচারের জন্য আবুল বারাকাত মসজিদ নির্মাণ করেন। প্রথম মসজিদটি মালে’তে নির্মাণ করা হয়, যা আজও বিদ্যমান।
  • ইসলাম ধর্ম গ্রহণ: সুলতান এবং তার অনুসারীরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে সমগ্র মালদ্বীপের জনগণ ধীরে ধীরে ইসলাম গ্রহণ করে। ১১৫৩ সালে, আনুষ্ঠানিকভাবে মালদ্বীপকে একটি ইসলামি সুলতানাতে রূপান্তরিত করা হয়।

পরিণাম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর মালদ্বীপে ইসলামের শিক্ষা ও সংস্কৃতির প্রচলন ঘটে। আজও মালদ্বীপের মানুষ ইসলামের প্রতি অত্যন্ত আনুগত্যশীল এবং ইসলামিক প্রথা ও রীতিনীতি মেনে চলে।

মালদ্বীপে ইসলামের আগমনের ফলে দেশের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কাঠামোয় ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে এবং তা আজও পরিলক্ষিত হয়।

মালদ্বীপ ওয়ার্ক ভিসা

মালদ্বীপে কাজ করার জন্য ওয়ার্ক ভিসার প্রয়োজন হয়। মালদ্বীপে ওয়ার্ক ভিসা পেতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

১. চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ

  • চাকরির প্রস্তাব: মালদ্বীপে কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরির প্রস্তাব পেতে হবে। প্রস্তাবটি হতে হবে চাকরিদাতার পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক।

২. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)।
  • ফটো: পাসপোর্ট সাইজের সাম্প্রতিক ছবি।
  • চাকরির প্রস্তাবপত্র: চাকরিদাতার কাছ থেকে পাওয়া চাকরির প্রস্তাবপত্র।
  • মেডিকেল রিপোর্ট: স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে মেডিকেল রিপোর্ট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র: শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ডকুমেন্ট।

৩. ভিসা আবেদন

  • আবেদনপত্র পূরণ: মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগে ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। এই আবেদনটি সাধারণত আপনার নিয়োগকর্তা আপনার পক্ষ থেকে জমা দিবে।
  • আবেদন ফি: আবেদন জমা দেওয়ার সময় নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি নির্ভর করে কাজের ধরণ এবং প্রতিষ্ঠানের উপর।

৪. প্রক্রিয়াকরণ

  • আবেদন প্রক্রিয়া: মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগ আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় যাচাইকরণ সম্পন্ন করবে।
  • অনুমোদন: আবেদন অনুমোদিত হলে আপনাকে ওয়ার্ক ভিসা প্রদান করা হবে।

৫. ভিসা সংগ্রহ

  • ভিসা সংগ্রহ: ইমিগ্রেশন বিভাগ থেকে অনুমোদিত ওয়ার্ক ভিসা সংগ্রহ করুন।

৬. মালদ্বীপে যাত্রা

  • ফ্লাইট বুকিং: ওয়ার্ক ভিসা পাওয়ার পর মালদ্বীপে যাত্রার জন্য ফ্লাইট বুকিং করুন।
  • প্রবেশ: মালদ্বীপে পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে আপনার ভিসা প্রদর্শন করুন।

৭. কাজ শুরু

  • কাজের স্থান: আপনার কর্মস্থলে যোগদান করুন এবং প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতি অনুসরণ করে কাজ শুরু করুন।

মালদ্বীপে ওয়ার্ক ভিসার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম এবং শর্তাবলী থাকতে পারে, সেগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগ অথবা আপনার নিয়োগকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন।

মালদ্বীপ ভ্রমণ প্যাকেজ

মালদ্বীপ ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন ট্যুর অপারেটর ও ভ্রমণ সংস্থাগুলি বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ অফার করে। এই প্যাকেজগুলোতে সাধারণত ফ্লাইট, থাকা, খাবার এবং কিছু ক্ষেত্রে ট্যুর গাইড এবং স্থানীয় আকর্ষণগুলো ঘুরে দেখার সুযোগ অন্তর্ভুক্ত থাকে। নীচে কিছু সাধারণ ভ্রমণ প্যাকেজের উদাহরণ দেওয়া হলো:

উদাহরণ ১: ৫ দিন ৪ রাত মালদ্বীপ ভ্রমণ প্যাকেজ

  • ফ্লাইট: ঢাকা থেকে মালে’ (রিটার্ন টিকিটসহ)
  • থাকা: ৪ রাত ৫ তারকা রিসোর্টে
  • খাবার: ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ এবং ডিনার
  • স্থানীয় ভ্রমণ: মালে’ সিটি ট্যুর, স্নরকেলিং, ডাইভিং
  • স্থানান্তর: এয়ারপোর্ট থেকে রিসোর্ট ট্রান্সফার (স্পিডবোট/সী-প্লেন)
  • মূল্য: প্রায় $১৫০০ – $২০০০ প্রতি ব্যক্তির জন্য (মৌসুমভেদে পরিবর্তন হতে পারে)

উদাহরণ ২: ৪ দিন ৩ রাত সাশ্রয়ী মালদ্বীপ প্যাকেজ

  • ফ্লাইট: ঢাকা থেকে মালে’ (রিটার্ন টিকিটসহ)
  • থাকা: ৩ রাত ৩ তারকা হোটেলে
  • খাবার: ব্রেকফাস্ট অন্তর্ভুক্ত
  • স্থানীয় ভ্রমণ: লোকাল দ্বীপ ট্যুর, স্নরকেলিং
  • স্থানান্তর: এয়ারপোর্ট থেকে হোটেল ট্রান্সফার (ফেরি/স্পিডবোট)
  • মূল্য: প্রায় $৮০০ – $১০০০ প্রতি ব্যক্তির জন্য

উদাহরণ ৩: ৭ দিন ৬ রাত রোমান্টিক মালদ্বীপ প্যাকেজ

  • ফ্লাইট: ঢাকা থেকে মালে’ (রিটার্ন টিকিটসহ)
  • থাকা: ৩ রাত ওভারওয়াটার বাংগালো + ৩ রাত বিচফ্রন্ট ভিলা
  • খাবার: অল ইনক্লুসিভ (ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার, স্ন্যাক্স)
  • স্থানীয় ভ্রমণ: প্রাইভেট দ্বীপ ট্যুর, স্নরকেলিং, ডাইভিং, স্পা
  • স্থানান্তর: এয়ারপোর্ট থেকে রিসোর্ট ট্রান্সফার (সী-প্লেন)
  • মূল্য: প্রায় $৩০০০ – $৪০০০ প্রতি ব্যক্তির জন্য

টিপস:

  1. বুকিংয়ের আগে রিভিউ দেখুন: প্যাকেজ বুক করার আগে সংস্থার রিভিউ এবং রেটিং দেখে নিন।
  2. অফার এবং ডিসকাউন্ট: বিভিন্ন ভ্রমণ সংস্থা এবং এয়ারলাইনসের অফার এবং ডিসকাউন্ট চেক করুন।
  3. বীমা: ভ্রমণ বীমা নিতে ভুলবেন না যা আপনার যাত্রাকে আরও সুরক্ষিত করবে।
  4. ফ্লেক্সিবল তারিখ: ভ্রমণের তারিখ ফ্লেক্সিবল রাখলে সস্তায় প্যাকেজ পাওয়া যেতে পারে।

আপনার প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী সঠিক প্যাকেজ বেছে নিতে স্থানীয় ভ্রমণ সংস্থা বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে যোগাযোগ করতে পারেন।

মালদ্বীপ ভিসা কবে খুলবে 2024

মালদ্বীপের ভিসা সংক্রান্ত তথ্য ও খোলার সময়সূচী নির্দিষ্ট সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে। ২০২৪ সালে মালদ্বীপের ভিসা কখন খুলবে সেই তথ্য সম্পর্কে আপডেট জানতে মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগ বা সংশ্লিষ্ট দূতাবাসের ওয়েবসাইট দেখুন। সাধারণত, মালদ্বীপ ভ্রমণ ভিসা সারা বছরই উপলব্ধ থাকে, তবে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে পরিবর্তন হলে বা বিশেষ পরিস্থিতিতে ভিসা ব্যবস্থা সাময়িকভাবে স্থগিত হতে পারে।

আপনি যদি বিশেষভাবে COVID-19 বা অন্য কোনো বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে ভিসার ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হন, তবে সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে নিয়মিত আপডেট চেক করতে পারেন অথবা ভ্রমণ সংস্থার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনার ভিসা সংক্রান্ত সকল তথ্য সরবরাহ করতে সক্ষম হবে।

ব্যাংক অব মালদ্বীপ পিএলসি

ব্যাংক অব মালদ্বীপ পিএলসি (Bank of Maldives PLC) মালদ্বীপের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং এটি দেশটির অর্থনৈতিক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ব্যাংকটি ব্যক্তিগত, বাণিজ্যিক এবং কর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদান করে।

ব্যাংক অব মালদ্বীপ পিএলসি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

প্রতিষ্ঠার তারিখ

  • ব্যাংক অব মালদ্বীপ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮২ সালে।

সদর দফতর

  • সদর দফতর: মালে’, মালদ্বীপ।

সেবা ও পরিষেবা

ব্যাংকটি ব্যক্তিগত এবং কর্পোরেট উভয় ধরনের গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদান করে। এর মধ্যে রয়েছে:

  • ব্যক্তিগত ব্যাংকিং: সেভিংস অ্যাকাউন্ট, কারেন্ট অ্যাকাউন্ট, ফিক্সড ডিপোজিট, পার্সোনাল লোন, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড ইত্যাদি।
  • কর্পোরেট ব্যাংকিং: ব্যবসায়িক ঋণ, ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল, ট্রেড ফাইন্যান্স, কর্পোরেট একাউন্ট ইত্যাদি।
  • ই-ব্যান্কিং ও মোবাইল ব্যাংকিং: অনলাইন ব্যাঙ্কিং, মোবাইল ব্যাঙ্কিং, ই-পেমেন্ট সেবা।
  • রেমিট্যান্স সেবা: আন্তর্জাতিক অর্থ প্রেরণ ও গ্রহণ সেবা।
  • এটিএম এবং পয়েন্ট অফ সেল (POS): মালদ্বীপের বিভিন্ন স্থানে এটিএম এবং POS সেবা।

শাখা এবং এটিএম নেটওয়ার্ক

  • শাখা: ব্যাংক অব মালদ্বীপের দেশব্যাপী বিভিন্ন স্থানে শাখা রয়েছে, যা দেশের মূল ভূখণ্ড ও অন্যান্য দ্বীপে বিস্তৃত।
  • এটিএম নেটওয়ার্ক: মালদ্বীপজুড়ে অনেকগুলো এটিএম মেশিন রয়েছে যা ২৪/৭ সেবা প্রদান করে।

ডিজিটাল ব্যাংকিং

ব্যাংক অব মালদ্বীপ ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে যা গ্রাহকদের অনলাইন এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পন্ন করতে সহায়তা করে।

CSR কার্যক্রম

ব্যাংক অব মালদ্বীপ বিভিন্ন সামাজিক দায়বদ্ধতা কার্যক্রমে যুক্ত থাকে, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং কমিউনিটি উন্নয়ন প্রকল্প।

যোগাযোগ

  • ওয়েবসাইট: Bank of Maldives
  • গ্রাহক সেবা: ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বা সরাসরি শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন।

ব্যাংক অব মালদ্বীপ পিএলসি মালদ্বীপের আর্থিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং দেশটির অন্যতম প্রধান ব্যাংক হিসেবে সমাদৃত।

মালদ্বীপ বাংলাদেশ কর্মী ভিসা নতুন প্রক্রিয়াকরণ

মালদ্বীপে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য নতুন কর্মী ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিম্নে দেওয়া হলো:

ধাপ ১: চাকরির প্রস্তাব পাওয়া

  • চাকরির প্রস্তাব: মালদ্বীপের কোনও কোম্পানি বা নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির প্রস্তাবপত্র পাওয়া।

ধাপ ২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ

  • পাসপোর্ট: বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)।
  • চাকরির প্রস্তাবপত্র: মালদ্বীপের নিয়োগকর্তার কাছ থেকে পাওয়া চাকরির প্রস্তাবপত্র।
  • ফটো: পাসপোর্ট সাইজের সাম্প্রতিক রঙিন ছবি।
  • মেডিকেল রিপোর্ট: স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে মেডিকেল রিপোর্ট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র: প্রাসঙ্গিক শিক্ষাগত সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স: বাংলাদেশ পুলিশের কাছ থেকে নেওয়া ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।

ধাপ ৩: আবেদন প্রক্রিয়া

  • চাকরিদাতা কর্তৃক আবেদন: আপনার চাকরিদাতা মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগে আপনার কর্মী ভিসার জন্য আবেদন করবেন।
  • আবেদন ফি: মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগে আবেদন ফি জমা দিতে হবে, যা নিয়োগকর্তা প্রদান করবেন।
  • ডকুমেন্ট যাচাইকরণ: ইমিগ্রেশন বিভাগ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যাচাই করে দেখবে।

ধাপ ৪: ভিসা অনুমোদন

  • প্রক্রিয়াকরণ সময়: আবেদন জমা দেওয়ার পর ইমিগ্রেশন বিভাগ কিছু সময় নেবে সমস্ত তথ্য যাচাই এবং প্রক্রিয়াকরণ করতে।
  • অনুমোদন: আবেদনটি অনুমোদিত হলে আপনার চাকরিদাতা এ সম্পর্কে জানবেন এবং আপনাকে জানাবেন।

ধাপ ৫: ভিসা সংগ্রহ এবং মালদ্বীপ যাত্রা

  • ভিসা সংগ্রহ: অনুমোদিত ভিসা সংগ্রহ করা। এটি সাধারণত ইমিগ্রেশন বিভাগ থেকে ইলেকট্রনিক ভিসা হিসেবে প্রদান করা হয়।
  • ফ্লাইট বুকিং: ভিসা পাওয়ার পর মালদ্বীপে যাত্রার জন্য ফ্লাইট বুকিং করা।
  • প্রবেশ: মালদ্বীপে পৌঁছে ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে আপনার ভিসা প্রদর্শন করা।

ধাপ ৬: মালদ্বীপে কাজ শুরু

  • কর্মস্থলে যোগদান: মালদ্বীপে পৌঁছে আপনার নির্দিষ্ট কর্মস্থলে যোগদান করা এবং কাজ শুরু করা।

টিপস:

  • ভিসা এবং চাকরি সম্পর্কিত তথ্য যাচাই: চাকরিদাতা এবং চাকরির প্রস্তাব সম্পর্কে বিস্তারিত যাচাই করুন।
  • ভ্রমণ বীমা: যাত্রার জন্য প্রাসঙ্গিক ভ্রমণ বীমা নেওয়া।

ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কিত সর্বশেষ তথ্য এবং আপডেটের জন্য মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা উচিত অথবা মালদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

মালদ্বীপ ভিসা খরচ

মালদ্বীপে ভ্রমণের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে এবং তাদের খরচ বিভিন্নভাবে নির্ধারিত হতে পারে। সাধারণত ভিসার খরচ নির্ভর করে ভিসার ধরন, মেয়াদ এবং আবেদনকারীর জাতীয়তার উপর। নিচে মালদ্বীপের ভিসার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

পর্যটন ভিসা (Tourist Visa)

  • ভিসা ফি: মালদ্বীপে পর্যটকদের জন্য আগমনের পর ৩০ দিনের ফ্রি ভিসা প্রদান করা হয়। এই ভিসার জন্য কোনও ফি দিতে হয় না।
  • বর্ধিত পর্যটন ভিসা: ৩০ দিনের বেশি সময়ের জন্য ভিসা বর্ধিত করতে হলে নির্দিষ্ট ফি প্রযোজ্য হয়। ৬০ দিন পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য ফি সাধারণত $৭০।

কর্মী ভিসা (Work Visa)

কর্মী ভিসার খরচ বিভিন্নভাবে নির্ধারিত হয়। এটি নির্ভর করে কাজের ধরন এবং নিয়োগকর্তার সাথে চুক্তির উপর। সাধারণত কর্মী ভিসার জন্য কিছু ফি নিচে উল্লেখ করা হলো:

  • আবেদন ফি: প্রায় $৫০ – $১০০ (এককালীন আবেদন ফি)
  • ভিসা ফি: প্রায় $২০০ – $৩০০ (ভিসার মেয়াদ এবং কাজের ধরন অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে)

বিজনেস ভিসা (Business Visa)

  • বিজনেস ভিসা ফি: বিজনেস ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ফি নিয়োগকর্তা বা কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করে নির্ধারণ করতে হয়। সাধারণত, বিজনেস ভিসার জন্য ফি $৫০ – $১০০ হতে পারে।

স্টুডেন্ট ভিসা (Student Visa)

  • স্টুডেন্ট ভিসা ফি: মালদ্বীপে অধ্যয়ন করতে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ভিসার ফি সাধারণত $৫০ – $১০০।

অন্যান্য ভিসা

মালদ্বীপে ভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে যেমন, রেসিডেন্ট ভিসা, ডিপ্লোম্যাটিক ভিসা ইত্যাদি। এদের ফি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে নির্ধারিত হয়।

ভিসা প্রসেসিং ফি

কোনও ভিসার জন্য আবেদন করার সময় প্রসেসিং ফি প্রযোজ্য হতে পারে, যা সাধারণত $৩০ – $৫০ হতে পারে।

টিপস:

  1. সর্বশেষ তথ্য জানুন: ভিসার ফি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য জানতে মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।
  2. ভ্রমণ সংস্থার সাহায্য নিন: ভিসার আবেদন প্রক্রিয়ায় সহায়তার জন্য কোন প্রফেশনাল ট্রাভেল এজেন্সির সাহায্য নিতে পারেন।

মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিসা এবং এর প্রক্রিয়াকরণের বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।

বাংলাদেশ হাইকমিশন মালদ্বীপ

বাংলাদেশের মালদ্বীপ হাইকমিশন বা হাই কমিশনের কাজ হলো মালদ্বীপে বাংলাদেশের প্রতিনিধি প্রতিষ্ঠান। এই হাইকমিশনের প্রধান কাজ হলো বাংলাদেশি নাগরিকদের মালদ্বীপের মাধ্যমে অন্যান্য দেশে কাজ, অধ্যয়ন, বিদেশ ভ্রমণের জন্য ভিসা প্রদান করা। তাদের আরও কাজ হলো মালদ্বীপ ও বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক, প্রতিষ্ঠানিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্ক প্রসারিত করা।

মালদ্বীপে বাংলাদেশের হাইকমিশনের ঠিকানা এবং যোগাযোগের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

বাংলাদেশ হাইকমিশন, মালদ্বীপ

  • ঠিকানা: Henveiru , Ameer Ahmed Magu , Male 20125, Maldives
  • ফোন: (+960) 332 3015, (+960) 332 3016
  • ইমেইল: mission.male@mofa.gov.bd

বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাথে যোগাযোগ করে মালদ্বীপে বাংলাদেশি নাগরিকদের কোন প্রয়োজনীয় সেবা পেতে পারেন, যেমন ভিসা, অনুমতি, প্রতিনিধি কাজের সম্পর্কে তথ্য এবং অন্যান্য সাহায্য।

মালদ্বীপ সম্পর্কে প্রশ্ন

মালদ্বীপ জনসংখ্যা কত?

২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী, মালদ্বীপের জনসংখ্যা ৫,২৩,৭৮৭ জন।

মালদ্বীপের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

মালদ্বীপের ১ টাকা বাংলাদেশের ৭.৭০ টাকা।

মালদ্বীপ টাকা বাংলাদেশের কত?

মালদ্বীপ টাকা বাংলাদেশের ৭.৭০ টাকা।

মালদ্বীপ কারেন্সি কী?

মালদ্বীপ কারেন্সি মালদ্বীপীয় রুফিয়াহ

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট কে?

বর্তমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ মুইজ্জু।

মালদ্বীপ ভাষা কী?

ধিবেহী ভাষা উচ্চারণ: ধিৱেহী বা দিবেহী ভাষা হলো একটি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ইন্দো-আর্য শাখার একটি ভাষা যা মালদ্বীপের রাষ্ট্রভাষা।

মালদ্বীপের এক টাকায় বাংলাদেশের কত?

মালদ্বীপের এক টাকায় বাংলাদেশের ৭.৭০ টাকা।

মালদ্বীপ কোন দেশে অবস্থিত?

মালদ্বীপ দেশ নয়, বরং একটি দ্বীপপুঞ্জ।এটি ভারত মহাসাগরে, শ্রীলঙ্কা এবং ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।১,১৯২টি ছোট ছোট প্রবাল দ্বীপ দিয়ে গঠিত এই দ্বীপপুঞ্জ ভারত মহাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার (৪৭০ মাইল) দূরে অবস্থিত।

মালদ্বীপের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

মালদ্বীপের ১০০ টাকা বাংলাদেশের ৭৭০.১৮ টাকা।

মালদ্বীপের ৫০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

মালদ্বীপের ৫০০০ টাকা বাংলাদেশের ৩৮৫০.৮৮ টাকা।

মালদ্বীপের ১ ডলার বাংলাদেশের কত টাকা?

মালদ্বীপের ১ ডলার বাংলাদেশের ৭.৭০ টাকা।

মালদ্বীপের আয়তন কত?

মালদ্বীপের আয়তন মাত্র ২৯৮ বর্গ কিলোমিটার

মালদ্বীপ ডলার রেট কত?

মালদ্বীপ ডলার রেট ৭.৭০ টাকা।

মালদ্বীপ সেনাবাহিনী সংখ্যা কত?

মালদ্বীপ ভারত মাহাসাগরে অবস্থিত। নিজস্ব সেনাবাহিনী নেই- মালদ্বীপের।

মালদ্বীপের লোক সংখ্যা কত?

২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী, মালদ্বীপের লোক সংখ্যা ৫,২৩,৭৮৭ জন।

মালদ্বীপ বেতন কত?

মালদ্বীপে গড় মাসিক বেতন প্রায় ২৫,০০০ মালদ্বীপিয় রুফিয়া (MVR)

মালদ্বীপের রাজধানীর নাম কি?

মালদ্বীপের রাজধানী মালে, যা মালে দ্বীপে অবস্থিত।

মালদ্বীপের প্রধানমন্ত্রীর নাম কি?

মোহাম্মদ মুইজ্জু ,বর্তমান রাষ্ট্রপতি এবং মালদ্বীপের ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা।

মালদ্বীপের মুদ্রার নাম কি?

মালদ্বীপের মুদ্রার নাম মালদ্বীপিয় রুফিয়া (MVR)

মালদ্বীপের প্রধান ভাষা কি?

মালদ্বীপের প্রধান ভাষা ধিবেহী ভাষা।

মালদ্বীপের ভিসা কি বন্ধ?

না,মালদ্বীপের ভিসা বন্ধ না।

আমাদের শেষকথাঃ

আশাকরি, আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে খুবই সহজে মালদ্বীপ টাকার মান কত : মালদ্বীপের এক ডলার বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই বিষয়ে আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আজকের লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।।

Leave a Comment