আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা , টেক যুক্তি ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের জানাবো ভিয়েতনামের টাকার মান কত : ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
ভিয়েতনামের টাকার মান বলতে বোঝায় এক ভিয়েতনামিস ডং (VND) কত বাংলাদেশি টাকা (BDT) এর সমান।ক্রয় রেট হলো আপনি যখন VND কিনতে চান তখন বিক্রেতা কত BDT চাইবে। বিক্রয় রেট হলো আপনি যখন VND বিক্রি করতে চান তখন ক্রেতা কত BDT দেবে।
ভিয়েতনামের টাকার মান কত
চলুন দেখে নেওয়া যাক ২০২৪ সালের আজকে ভিয়েতনামের মুদ্রায় বাংলাদেশি টাকার রেট কত। ভিয়েতনামের ১ ডং সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ০.০০৪৬ পয়সা।এই টাকার এক্সচেন্জ রেট পাওয়া যাবে, বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যাংকে।বিকাশে ভিয়েতনামের ১ ডং সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ০.০০৪৬ পয়সা।ক্যাশের মাধ্যমে নিতে চাইলেও আজকে এক্সচেন্জ রেট পাবেন ০.০০৪৬ পয়সা।ভিয়েতনামিস ডং বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, ১ ভিয়েতনামিস ডং (VND) সমান প্রায় ০.০০৪৬ বাংলাদেশি টাকা (BDT)।
বিভিন্ন দেশের টাকার রেট
বিভিন্ন দেশের টাকার রেট জানতে নিচের ছক থেকে সেই দেশের নামে ক্লিক করুন এবং লাইভ টাকার রেট জেনে নিন।
সৌদি আরব | মালয়েশিয়া | কাতার |
দুবাই | কিরগিজস্তান | ইতালি |
গ্রিস | পর্তুগাল | ভিয়েতনাম |
কানাডা | কুয়েত | মালদ্বীপ |
ওমান | ফ্রান্স | ফিনল্যান্ড |
সিঙ্গাপুর | সুইজারল্যান্ড | ভূটান |
স্পেন | ইরাক | কসোভো |
নেদারল্যান্ডস | জার্মানি | সিরিয়া |
নেপাল | আমেরিকা | পাকিস্থান |
ভিয়েতনাম যুদ্ধ
পটভূমি:(১৯৫৫-১৯৭৫)
- শীতল যুদ্ধের প্রক্সি যুদ্ধ
- ভিয়েতনামী জাতীয়তাবাদের সংগ্রাম
- উপনিবেশবাদ-বিরোধী আন্দোলন
প্রধান পক্ষ:
- উত্তর ভিয়েতনাম (ভিয়েত কং ও সোভিয়েত/চীনা সমর্থন)
- দক্ষিণ ভিয়েতনাম (মার্কিন/সহযোগী সমর্থন)
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:
- ১৯৫৫: জেনেভা চুক্তি ভিয়েতনামকে বিভক্ত করে
- ১৯৫৭-১৯৬৪: উভয় পক্ষ শক্তি স্থাপন করে
- ১৯৬৪-১৯৬৮: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি যুদ্ধে জড়িত
- ১৯৬৮: টেট অফেনসিভ, যুদ্ধের মোড় ঘোরে
- ১৯৬৯-১৯৭৫: মার্কিন প্রত্যাহার ও “ভিয়েতনামায়ীকরণ”
- ১৯৭৩: প্যারিস শান্তি চুক্তি
- ১৯৭৫: উত্তর ভিয়েতনামের বিজয়
ফলাফল:
- উত্তর ভিয়েতনামের অধীনে সমগ্র ভিয়েতনামের একত্রীকরণ
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য কৌশলগত ও রাজনৈতিক পরাজয়
- ভিয়েতনামীদের জন্য ব্যাপক মৃত্যু ও ধ্বংস
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ, যা ‘কম ডাব’ নামেও পরিচিত, এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি জনপ্রিয় জাত। এগুলি তাদের খাটো আকার, মিষ্টি ডাব এবং উচ্চ ফলনশীলতার জন্য পরিচিত।
বৈশিষ্ট্য:
- আকার: ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ ৮-১০ ফুট (২.৪-৩ মিটার) লম্বা হয়।
- ফল: নারিকেল ছোট এবং গোলাকার, সবুজ রঙের। ডাব মিষ্টি এবং সুগন্ধি।
- ফলনশীলতা: ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ রোপণের ২-৩ বছরের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে এবং প্রতি বছর ১৫০-২০০ টি নারিকেল উৎপাদন করতে পারে।
- পরিবেশগত মানিয়ে নেওয়া: ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ উষ্ণ এবং আর্দ্র জলবায়ুতে বৃদ্ধি পায়। এগুলি লবণাক্ত মাটি সহ্য করতে পারে।
ব্যবহার:
- খাদ্য: ভিয়েতনাম নারিকেল তাজা খাওয়া হয়, রান্নায় ব্যবহৃত হয় এবং নারকেল দুধ, তেল এবং শুকনো নারকেল তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
- পানীয়: নারকেল জল একটি জনপ্রিয় পানীয়।
- শিল্প: নারিকেলের খোসা বিভিন্ন ধরণের শিল্প তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ দাম
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের দাম নির্ভর করে গাছের বয়স, আকার এবং কেনার স্থানের উপর।
আনুমানিক দাম:
- ছোট চারা (১-২ ফুট): ১৫০-৩০০ টাকা
- মাঝারি আকারের গাছ (৩-৫ ফুট): ৫০০-১০০০ টাকা
- বড় গাছ (৬ ফুট বা তার বেশি): ১৫০০-২০০০ টাকা
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ চেনার উপায়
ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ অন্যান্য নারিকেল গাছের তুলনায় খাটো হয়।লম্বা, চিকন এবং সবুজ পাতা ভিয়েতনাম নারিকেল গাছের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।ছোট এবং গোলাকার সবুজ নারিকেল এই জাতের আরেকটি চিহ্ন।মিষ্টি ও সুগন্ধি ডাব ভিয়েতনাম নারিকেল গাছ থেকে আলাদা করে।গাছ কেনার সময়, বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসা করুন যে গাছটি কোথা থেকে এসেছে। ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করা গাছ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ঢাকা টু ভিয়েতনাম বিমান ভাড়া
ঢাকা থেকে ভিয়েতনাম বিমান ভাড়া বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়, যেমন:
- এয়ারলাইন: বিভিন্ন এয়ারলাইনের বিভিন্ন ভাড়া থাকে। সাধারণত,
- ফ্লাইটের ধরণ: সরাসরি ফ্লাইটগুলি সংযোগকারী ফ্লাইটগুলির চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
- ভ্রমণের সময়: ছুটির দিন এবং
- টিকিট বুকিংয়ের সময়: আগে থেকে টিকিট বুক করলে সাধারণত কম ভাড়া পাওয়া যায়।
ঢাকা থেকে ভিয়েতনামের
- এক-মুখী: ৳ ৪০,০০০ থেকে শুরু
- আপ-ডাউন: ৳ ৮০,০০০ থেকে শুরু
ঢাকা থেকে ভিয়েতনামের কিছু জনপ্রিয় এয়ারলাইন এবং তাদের আনুমানিক ভাড়া নীচে দেওয়া হল:
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স: ৳ ৫০,০০০ থেকে শুরু (এক-মুখী)
- থাই এয়ারওয়েজ: ৳ ৫৫,০০০ থেকে শুরু (এক-মুখী)
- এমিরেটস: ৳ ৬০,০০০ থেকে শুরু (এক-মুখী)
- কাতার এয়ারওয়েজ: ৳ ৬৫,০০০ থেকে শুরু (এক-মুখী)
- সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স: ৳ ৭০,০০০ থেকে শুরু (এক-মুখী)
ঢাকা থেকে ভিয়েতনামে ফ্লাইটের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত, যখন আবহাওয়া শুষ্ক থাকে।
ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার পরাজয়ের কারণ
১৯৫৫ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ভিয়েতনাম যুদ্ধ ছিল ঠান্ডা যুদ্ধের একটি প্রধান সংঘাত। এই যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা দক্ষিণ ভিয়েতনামের সরকারকে সমর্থন করেছিল, অন্যদিকে উত্তর ভিয়েতনাম, ভিয়েত কং (Viet Cong) এবং অন্যান্য কমিউনিস্ট গোষ্ঠী উত্তর ভিয়েতনামের সরকার এবং ভিয়েত কং-এর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল।
আমেরিকার পরাজয়ের কারণ:
সামরিক:
- ভূখণ্ডের অসুবিধা: ঘন জঙ্গল, পাহাড়ি এলাকা এবং জলাভূমির কারণে আমেরিকান সেনাবাহিনীর জন্য যুদ্ধ করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। ভিয়েত কং এই এলাকাগুলিকে তাদের সুবিধার জন্য ব্যবহার করে গেরিলা যুদ্ধের কৌশল প্রয়োগ করে।
- অপ্রত্যাশিত প্রতিরোধ: আমেরিকানরা ভিয়েত কং-এর প্রতিরোধের তীব্রতা ও দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য প্রস্তুত ছিল না। ভিয়েত কং স্থানীয় জনগণের সমর্থন পেয়েছিল এবং দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ছিল।
- অকার্যকর কৌশল: আমেরিকানরা “সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয়” (Search and Destroy) মতো কৌশল ব্যবহার করেছিল যা ভিয়েত কং-এর বিরুদ্ধে কার্যকর ছিল না। ন্যাপালম বোমা হামলা এবং রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার বেসামরিকদের মধ্যে হতাহতের সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং যুদ্ধের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিরোধিতা তৈরি করে।
- সীমিত স্থল সেনা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামে সীমিত সংখ্যক স্থল সেনা মোতায়েন করেছিল, যা দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য পর্যাপ্ত ছিল না।
রাজনৈতিক:
- ঘরোয়া বিরোধিতা: যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হওয়ার সাথে সাথে আমেরিকার জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান বিরোধিতা দেখা দিয়েছিল। টেলিভিশনে যুদ্ধের চিত্র প্রচার এবং বর্ধিত হতাহতের সংখ্যা জনসমর্থন কমিয়ে দিয়েছিল।
- ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি: ১৯৭৩ সালে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সনের পদত্যাগের দিকে পরিচালিত করেছিল। এই ঘটনা আমেরিকান সরকারের প্রতি জনগণের বিশ্বাস ক্ষুণ্ণ করেছিল এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো বিদেশ নীতির বিষয়গুলিতে তাদের সমর্থন আরও দুর্বল করেছিল।
- রাজনৈতিক ভুলচ্যুত: আমেরিকান নেতৃত্ব ভুলভাবে বিশ্বাস করেছিল যে তারা সামরিক শক্তি দিয়ে দ্রুত বিজয় অর্জন করতে পারে। তারা উত্তর ভিয়েতনাম এবং চীনের সাথে ভুল মূল্যায়ন করেছিল।
বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের কৃষির তুলনা কর
বিষয় | বাংলাদেশ | ভিয়েতনাম |
জনসংখ্যা | ১৭০ মিলিয়ন | ৯৮ মিলিয়ন |
মোট জমি | ১৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার | ৩৩১,৬৯৯ বর্গ কিলোমিটার |
কৃষিক্ষেত্র | 35.60% | 38.70% |
প্রধান ফসল | ধান, পাট, গম, আখ | ধান, কফি, রাবার, চা |
খাদ্যশস্য উৎপাদন | ৩৫.৭ মিলিয়ন টন (২০২০) | ৪৪.৯ মিলিয়ন টন (২০২০) |
মাথাপিছু খাদ্যশস্য উৎপাদন | ২.১ টন (২০২০) | 0.46 টন (২০২০) |
কৃষি निर्याত | ৪.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০২০) | 38.8 বিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০২০) |
কৃষি আমদানি | 6.5 বিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০২০) | 15.4 বিলিয়ন মার্কিন ডলার (২০২০) |
কৃষি জিডিপির অংশ | ১৩.৬% (২০২০) | ১৬.৩% (২০২০) |
কৃষি কর্মসংস্থান | ৪০.৭% (২০২০) | ২৭.১% (২০২০) |
সেচ ব্যবস্থা | ৬২% (২০২০) | ৭৫% (২০২০) |
প্রতি হেক্টরে সার ব্যবহার | ১৭৫ কেজি (২০২০) | ৩০০ কেজি (২০২০) |
কৃষিযন্ত্র ব্যবহার | কম | বেশি |
কৃষি ঋণ | ১০% (জিডিপি) | ১৫% (জিডিপি) |
কৃষি গবেষণা ও উন্নয়ন | জিডিপির ০.৫% | জিডিপির ১% |
ভিয়েতনাম ভিসা প্রসেসিং
ভিয়েতনাম ভিসা প্রসেসিং কিছু সহজ ধাপের মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়। নিচে ভিয়েতনাম ভিসা প্রাপ্তির ধাপগুলো বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো:
১. ভিসার ধরন নির্ধারণ
প্রথমে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কোন ধরনের ভিসা প্রয়োজন, যেমন:
- পর্যটন ভিসা (Tourist Visa)
- ব্যবসায়িক ভিসা (Business Visa)
- শিক্ষার্থী ভিসা (Student Visa)
- কাজের ভিসা (Work Visa)
২. ভিসা আবেদনপত্র পূরণ
ভিয়েতনামের জন্য অনলাইন অথবা সরাসরি ভিসা আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্রটি পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।
৩. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাধারণত নিম্নরূপ:
- বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ৬ মাসের মেয়াদ থাকতে হবে)
- পূরণকৃত ভিসা আবেদনপত্র
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ভিসা ফি (ফি নির্ভর করে ভিসার ধরন এবং মেয়াদের উপর)
- ভ্রমণের প্রমাণপত্র (যদি থাকে)
- ইনভাইটেশন লেটার (ব্যবসায়িক বা কাজের ভিসার ক্ষেত্রে)
৪. ভিসা আবেদন জমা
- বাংলাদেশে ভিয়েতনাম দূতাবাস: আপনি সরাসরি ভিয়েতনাম দূতাবাসে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন।
- ঠিকানা: House No. 14, Road No. 111, Gulshan, Dhaka, Bangladesh
- ফোন: +880-2-9854052
- ইমেইল: vnemb.bd@mofa.gov.vn
- অনলাইন আবেদন: আপনি অনলাইনে ভিসা আবেদন করতে পারেন। এটি সাধারণত ই-ভিসা (e-Visa) বা ভিসা অন আরাইভাল (Visa on Arrival) এর জন্য করা হয়।
৫. ভিসা ফি পরিশোধ
ভিসা ফি পরিশোধের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করুন। এটি সাধারণত দূতাবাসে সরাসরি নগদে, ব্যাংক ড্রাফট, অথবা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধ করা যায়।
৬. ভিসা প্রাপ্তি
আবেদন জমা দেওয়ার পর ভিসা প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষা করুন। ভিসা অনুমোদিত হলে আপনাকে জানানো হবে এবং আপনি দূতাবাস থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারবেন অথবা ই-ভিসা থাকলে ইমেইলের মাধ্যমে পাবেন।
৭. ভিয়েতনাম যাত্রা
ভিসা পাওয়ার পর, আপনি ভিয়েতনাম যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারেন। ভ্রমণের সময় আপনার পাসপোর্ট এবং ভিসা কাগজপত্র সঙ্গে রাখতে হবে।
ভিসা প্রক্রিয়ার সময়কাল এবং ফি নির্ভর করে ভিসার ধরন এবং আবেদনকারীর জাতীয়তার উপর। সঠিক ও হালনাগাদ তথ্যের জন্য ভিয়েতনাম দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।
ভিয়েতনাম সম্পর্কে প্রশ্ন
ভিয়েতনামের ৫০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ৫০০০ টাকা বাংলাদেশের ২৩.০৬ টাকা।
ভিয়েতনামের মুদ্রার নাম কি?
ভিয়েতনামের মুদ্রার নাম ডং (Dong) ।
ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের ০.০০৪৬ টাকা।
ভিয়েতনামের রাজধানীর নাম কি?
ভিয়েতনামের রাজধানীর নাম হ্যানয়।
ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের ০.০০৪৬ টাকা।
ভিয়েতনামের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১০০ টাকা বাংলাদেশের ০.৪৬ টাকা।
ভিয়েতনামের ১০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১০০০ টাকা বাংলাদেশের ৪.৬১ টাকা।
ভিয়েতনামের ১০০০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১০০০০০ টাকা বাংলাদেশের ৪৬১.১৮ টাকা।
ভিয়েতনাম ধর্ম
ভিয়েতনাম একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র এবং এর কোনো সরকারি ধর্ম নেই।
ভিয়েতনামের রাজধানী ও মুদ্রার নাম কি?
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় (Hanoi) ও মুদ্রার নাম ভিয়েতনামি ডং (Vietnamese Dong, VND)।
ভিয়েতনামের ১০০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ১০০০০ টাকা বাংলাদেশের ৪৬.১২ টাকা।
ভিয়েতনামের ২০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ভিয়েতনামের ২০০০ টাকা বাংলাদেশের ৯.২২ টাকা।
ভিয়েতনাম আয়তন কত?
ভিয়েতনামের আয়তন ৩,৩১,৬৯৯ বর্গ কিলোমিটার।
ভিয়েতনাম কোন মহাদেশে অবস্থিত?
ভিয়েতনাম এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত।
আমাদের শেষকথাঃ
আশাকরি, আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে খুবই সহজে ভিয়েতনামের টাকার মান কত : ভিয়েতনামের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই বিষয়ে আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আজকের লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।।