গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা : গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে

Telegram Group Join Now

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা , টেক যুক্তি ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের জানাবো গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা : গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

গ্রিসের টাকার মান বলতে বোঝায় এক গ্রিসের ইউরো (EUR) কত বাংলাদেশি টাকা (BDT) এর সমান।ক্রয় রেট হলো আপনি যখন EUR কিনতে চান তখন বিক্রেতা কত BDT চাইবে। বিক্রয় রেট হলো আপনি যখন EUR বিক্রি করতে চান তখন ক্রেতা কত BDT দেবে।

Table of Contents

গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা

চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকে গ্রিসের মুদ্রায় বাংলাদেশি টাকার রেট কত। গ্রিস এর ১ ইউরো সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ১২৫ টাকা ৯৮ পয়সা।এই টাকার এক্সচেন্জ রেট পাওয়া যাবে, বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যাংকে।বিকাশে গ্রিস এর ১ ইউরো সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ১২৫ টাকা ৯৮ পয়সা।ক্যাশের মাধ্যমে নিতে চাইলেও আজকে এক্সচেন্জ রেট পাবেন ১২৫ টাকা ৯৮ পয়সা।গ্রিস ইউরোর বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, ১ গ্রিস ইউরো (KWD) সমান প্রায় ১২৫.৯৮ বাংলাদেশি টাকা (BDT)।

গ্রিসের টাকার রেট কত

মাধ্যমগ্রিসের ১ ইউরো সমান (বাংলাদেশি টাকা)
ব্যাংক১২৫.৯৮ টাকা
বিকাশ১২৫.৯৮ টাকা
ক্যাশ১২৫.৯৮ টাকা
আজকে গ্রিসের ইউরো বাংলাদেশি টাকার রেট দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট জানতে নিচের ছক থেকে সেই দেশের নামে ক্লিক করুন এবং লাইভ টাকার রেট জেনে নিন।

সৌদি আরবমালয়েশিয়াকাতার
দুবাইকিরগিজস্তান ইতালি
গ্রিসপর্তুগাল ভিয়েতনাম
কানাডাকুয়েতমালদ্বীপ
ওমানফ্রান্সফিনল্যান্ড
সিঙ্গাপুর সুইজারল্যান্ড ভূটান
স্পেনইরাককসোভো
নেদারল্যান্ডসজার্মানিসিরিয়া
নেপালআমেরিকাপাকিস্থান
বিভিন্ন দেশের টাকার রেট সম্পর্কে জানতে উপরের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে

গ্রিস ভ্রমণের ব্যয় বিশ্লেষণ:

গ্রিস ভ্রমণের ব্যয় নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর, যার মধ্যে রয়েছে ভ্রমণের সময়কাল, ভ্রমণের ধরণ, পছন্দের থাকার ব্যবস্থা, খাওয়ার অভ্যাস এবং পছন্দের কার্যকলাপ।

খরচের বিভাজন:

  • বিমান ভাড়া: ঢাকা থেকে অ্যাথেন্সের রাউন্ড-ট্রিপ বিমান ভাড়া ৳40,000 থেকে শুরু হয় (মৌসুম এবং এয়ারলাইনের উপর নির্ভর করে)।
  • বাসস্থান: হোস্টেলের ডর্মিতে একটি বিছানার জন্য রাতে ৳800 থেকে শুরু করে, একটি মধ্য-মানের হোটেলে একটি রুমের জন্য রাতে ৳2,500 পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
  • খাবার: রাস্তার খাবারের জন্য প্রতিদিন ৳300 থেকে শুরু করে, একটি রেস্তোরাঁয় খাওয়ার জন্য প্রতিদিন ৳1,500 পর্যন্ত খরচ করতে পারেন।
  • পরিবহন: গ্রিসে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট তুলনামূলকভাবে সস্তা। বাস এবং ট্রেনের টিকিট সাধারণত ৳30 থেকে ৳150 এর মধ্যে থাকে।
  • কার্যকলাপ: প্রবেশ ফি, ভ্রমণ এবং অন্যান্য কার্যকলাপের জন্য প্রতিদিন ৳800 থেকে ৳1,500 খরচ করতে আশা করুন।

মোট খরচ:

একজন ব্যক্তির জন্য দুই সপ্তাহের গ্রিস ভ্রমণের জন্য আনুমানিক খরচ নিম্নরূপ:

  • কম খরচে ভ্রমণ: ৳60,000 – ৳70,000 (হোস্টেল, রাস্তার খাবার, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, বিনামূল্যের কার্যকলাপ)
  • মাঝারি খরচে ভ্রমণ: ৳90,000 – ৳1,10,000 (মাঝারিমানের হোটেল, কিছু রেস্তোরাঁয় খাবার, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এবং কিছু পেইড কার্যকলাপ)
  • বিলাসবহুল ভ্রমণ: ৳1,50,000+ (উচ্চমানের হোটেল, ফাইন ডাইনিং, ব্যক্তিগত পরিবহন এবং অনেকগুলি পেইড কার্যকলাপ)

খরচ কমানোর টিপস:

  • অফ-সিজনে ভ্রমণ করুন: গ্রীষ্মের (জুন-আগস্ট) পরিবর্তে কাঁধের মৌসুমে (এপ্রিল-মে অথবা সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) ভ্রমণ করলে খরচ অনেক কম হবে।
  • বাসস্থানে থাকুন: হোস্টেল বা এয়ারবিএনবি-তে থাকলে হোটেলের চেয়ে অনেক কম খরচ হবে।
  • রান্না করুন: রেস্তোরাঁয় খাওয়ার পরিবর্তে নিজের খাবার রান্না করলে অনেক টাকা বাঁচাতে পারবেন।
  • পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করুন: গ্রিসে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থা বেশ ভালো। ট্যাক্সি বা গাড়ি ভাড়া করার চেয়ে এটি অনেক সস্তা।

গ্রিস এম্বাসি বাংলাদেশ

তুর্কি থেকে গ্রিস যাওয়ার বিভিন্ন উপায় আছে। আপনি কোন মাধ্যম ব্যবহার করতে চান তার উপর নির্ভর করে ভ্রমণ ব্যবস্থা ভিন্ন হতে পারে। নিচে তিনটি প্রধান উপায় উল্লেখ করা হলো:

১. স্থলপথে:

তুরস্কের ইস্তাম্বুল থেকে গ্রিসের থেসালোনিকি বা এথেন্সে যাওয়া সম্ভব। এই রুটে আপনি বাস বা গাড়ি ব্যবহার করতে পারেন। তুরস্ক-গ্রিস সীমান্ত পার হওয়ার জন্য প্রধান সীমান্ত পয়েন্টগুলো হলো:

  • ইপসালা (İpsala) সীমান্ত ক্রসিং: ইপসালা থেকে গ্রীসের কিপি (Kipi) পর্যন্ত রাস্তা।
  • পাজারকুল (Pazarkule) সীমান্ত ক্রসিং: তুরস্কের এডির্নে (Edirne) শহর থেকে গ্রীসের ওরেসতিয়াদা (Orestiada) পর্যন্ত রাস্তা।

২. জলপথে:

তুরস্কের কিছু প্রধান বন্দর থেকে গ্রীসের দ্বীপগুলোর মধ্যে ফেরি সার্ভিস রয়েছে। কয়েকটি প্রধান রুট হলো:

  • ইজমির থেকে চিওস (Chios): ইজমির (Izmir) বা চেশমে (Çeşme) থেকে গ্রিসের চিওস দ্বীপে ফেরি।
  • বোদরুম থেকে কোস (Kos): বোদরুম (Bodrum) থেকে কোস দ্বীপে ফেরি।

৩. আকাশপথে:

ইস্তাম্বুল, ইজমির, আনকারা, ও অন্যান্য প্রধান শহর থেকে এথেন্স, থেসালোনিকি ও অন্যান্য গ্রিসের শহরে নিয়মিত ফ্লাইট রয়েছে। এটি সবচেয়ে দ্রুত এবং সহজ উপায়।

আপনার ভ্রমণের সময় এবং বাজেট অনুযায়ী আপনি যে কোন উপায় বেছে নিতে পারেন।

গ্রিস কৃষি ভিসা আবেদন

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • ভিসার আবেদনপত্র: পূরণকৃত এবং স্বাক্ষরিত আবেদনপত্র।
  • পাসপোর্ট: ছয় মাসের বেশি মেয়াদ থাকা বৈধ পাসপোর্ট।
  • পাসপোর্ট আকারের ছবি: দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট আকারের ছবি (সাদা পটভূমিতে)।
  • ভ্রমণ বীমা: গ্রিস ভ্রমণের সময়কালের জন্য বৈধ ভ্রমণ বীমা।
  • আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণ: ব্যাংক স্টেটমেন্ট যা আপনার পর্যাপ্ত আর্থিক সঙ্গতি প্রদর্শন করে।
  • বাসস্থান প্রমাণ: হোটেল বুকিং বা গ্রিসে থাকার জন্য অন্য ব্যবস্থার প্রমাণ।
  • ফেরত টিকিট: গ্রিস থেকে ফেরত যাত্রার টিকিট।
  • কাজের প্রস্তাবপত্র: একজন গ্রিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে লিখিত কাজের প্রস্তাবপত্র।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ: আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)।
  • চিকিৎসা সনদ: একটি স্বাস্থ্য সনদ যা নিশ্চিত করে যে আপনি ভালো স্বাস্থ্যে আছেন।
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে, অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।

আবেদন প্রক্রিয়া:

  1. আবেদনপত্র পূরণ করুন: গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে ভিসার আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন এবং পূরণ করুন।
  2. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন: উপরে তালিকাভুক্ত সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন।
  3. আবেদন ফি প্রদান করুন: ভিসার আবেদন ফি প্রদান করুন।
  4. আবেদন জমা দিন: আপনার আবেদন এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটে জমা দিন।
  5. আবেদন প্রক্রিয়াকরণ: দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ করবে এবং আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকতে পারে।
  6. ভিসা সিদ্ধান্ত: দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার ভিসা আবেদনের সিদ্ধান্ত নেবে এবং আপনাকে অবহিত করবে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ভিসার প্রক্রিয়াকরণে সময় লাগতে পারে, তাই আপনার ভ্রমণের অন্তত তিন মাস আগে আবেদন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • ভিসা মঞ্জুর করা হবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।
  • আপনার ভিসার ধরন অনুসারে, আপনার অতিরিক্ত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হতে পারে।

আরও তথ্যের জন্য:

  • গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করুন।

গ্রিক ও গ্রিসের মধ্যে পার্থক্য

বৈশিষ্ট্যগ্রিকগ্রিস
ধরণবিশেষণ, সাবস্ট্যান্টিভদেশ
সংজ্ঞাপ্রাচীন গ্রিসের সাথে সম্পর্কিত, হেলেনীয়দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ
ব্যবহারব্যক্তি, স্থান, জিনিস বর্ণনা করতে ব্যবহৃতএকটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক অঞ্চলকে নির্দেশ করতে ব্যবহৃত
উদাহরণগ্রিক ভাষা, গ্রিক দর্শন, গ্রিক কলাআমি গ্রিস ভ্রমণ করতে চাই।, গ্রিসের রাজধানী অ্যাথেন্স।
“গ্রিক” সাধারণত ভাষা, সংস্কৃতি বা ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত ধারণা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়, যখন “গ্রিস” একটি নির্দিষ্ট দেশকে নির্দেশ করে।

গ্রিস এম্বাসি বাংলাদেশ

গ্রিস এম্বাসি, ঢাকা

ঠিকানা:

  • রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, 11তম তলা, 8 রাজউক অ্যাভিনিউ, ঢাকা 1000, বাংলাদেশ
  • ফোন: +880 2 955 7220, +880 2 956 7825
  • ফ্যাক্স: +880 2 956 3297
  • ইমেইল: visa.beathens2021@gmail.com
  • ওয়েবসাইট:https://athens.mofa.gov.bd/bn

কর্মকাল:

  • রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার, সকাল 9:00 টা থেকে বিকেল 4:00 টা পর্যন্ত।
  • ছুটির দিন: শুক্রবার, শনিবার এবং সরকারি ছুটির দিন।

সেবা:

  • ভিসা
  • কনস্যুলার
  • পাসপোর্ট
  • ওয়েলফেয়ার

ভিসার জন্য আবেদন:

গ্রিস ভ্রমণের জন্য ভিসার জন্য আবেদন করতে, আপনাকে অবশ্যই এম্বাসির ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করতে হবে এবং পূরণ করতে হবে। আপনাকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্রও জমা দিতে হবে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • একটি বৈধ পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট আকারের ছবি
  • ভ্রমণ বীমা
  • আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণ
  • ফেরত টিকিট
  • থাকার ব্যবস্থার প্রমাণ
  • কাজের প্রস্তাবপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ (যদি প্রযোজ্য হয়)
  • চিকিৎসা সনদ

আপনি যখন সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন, তখন আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য এম্বাসিতে যেতে হবে। ভিসা মঞ্জুর করা হবে কিনা তা নির্ধারণ করতে কর্তৃপক্ষ আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।

অন্যান্য সেবা:

গ্রিস এম্বাসি কনস্যুলার, পাসপোর্ট এবং ওয়েলফেয়ার পরিষেবাও প্রদান করে। এই পরিষেবা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে এম্বাসির ওয়েবসাইট দেখুন বা তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

দ্রষ্টব্য:

এই তথ্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষতম তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে গ্রিস এম্বাসির ওয়েবসাইট দেখুন বা তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

গ্রিসের ভিসা কিভাবে পাবেন

গ্রিস ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া:

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • ভিসার আবেদনপত্র: পূরণকৃত এবং স্বাক্ষরিত আবেদনপত্র।
  • পাসপোর্ট: ছয় মাসের বেশি মেয়াদ থাকা বৈধ পাসপোর্ট।
  • পাসপোর্ট আকারের ছবি: দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট আকারের ছবি (সাদা পটভূমিতে)।
  • ভ্রমণ বীমা: গ্রিস ভ্রমণের সময়কালের জন্য বৈধ ভ্রমণ বীমা।
  • আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণ: ব্যাংক স্টেটমেন্ট যা আপনার পর্যাপ্ত আর্থিক সঙ্গতি প্রদর্শন করে।
  • বাসস্থান প্রমাণ: হোটেল বুকিং বা গ্রিসে থাকার জন্য অন্য ব্যবস্থার প্রমাণ।
  • ফেরত টিকিট: গ্রিস থেকে ফেরত যাত্রার টিকিট।
  • কাজের প্রস্তাবপত্র: একজন গ্রিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে লিখিত কাজের প্রস্তাবপত্র (শ্রমিক ভিসার জন্য প্রযোজ্য)।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ: আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র (যদি প্রযোজ্য হয়)।
  • চিকিৎসা সনদ: একটি স্বাস্থ্য সনদ যা নিশ্চিত করে যে আপনি ভালো স্বাস্থ্যে আছেন।
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে, অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।

আবেদন প্রক্রিয়া:

  1. আবেদনপত্র পূরণ করুন: গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটের ওয়েবসাইট থেকে ভিসার আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন এবং পূরণ করুন।
  2. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন: উপরে তালিকাভুক্ত সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন।
  3. আবেদন ফি প্রদান করুন: ভিসার আবেদন ফি প্রদান করুন।
  4. আবেদন জমা দিন: আপনার আবেদন এবং সমস্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটে জমা দিন।
  5. আবেদন প্রক্রিয়াকরণ: দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার আবেদন প্রক্রিয়াকরণ করবে এবং আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকতে পারে।
  6. ভিসা সিদ্ধান্ত: দূতাবাস বা কনস্যুলেট আপনার ভিসা আবেদনের সিদ্ধান্ত নেবে এবং আপনাকে অবহিত করবে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ভিসার প্রক্রিয়াকরণে সময় লাগতে পারে, তাই আপনার ভ্রমণের অন্তত তিন মাস আগে আবেদন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • ভিসা মঞ্জুর করা হবে না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।
  • আপনার ভিসার ধরন অনুসারে, আপনার অতিরিক্ত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হতে পারে।

আরও তথ্যের জন্য:

  • গ্রীক দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে যোগাযোগ করুন।

গ্রিসের টাকার মান সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন

গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের ১২৫.৯৮ টাকা।

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের ১২৫.৯৮ টাকা।

গ্রিসের জনসংখ্যা কত?

গ্রিসের জনসংখ্যা 2024 সালের আনুমানিক 10.43 মিলিয়ন

গ্রিস কোন দেশে অবস্থিত?

গ্রিস দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত একটি দেশ। এটি বলকান উপদ্বীপের দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত।গ্রিসের উত্তরে বুলগেরিয়া, উত্তর মেসিডোনিয়া এবং আলবেনিয়া, পূর্বে তুরস্ক, দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর এবং পশ্চিমে আইওনিয়ান সাগর অবস্থিত।

গ্রিসের টাকার মান কত?

গ্রিসের টাকার মান ১২৫.৯৮ টাকা।

গ্রিসে বেতন কত?

গ্রিসের গড় মাসিক বেতন হল €1,613

গ্রিসের ভাষা কী?

গ্রিসের সরকারি ভাষা হল গ্রিক ভাষা।প্রায় ৯৮% গ্রিক বাসিন্দা এই ভাষায় কথা বলে।

গ্রিসের বর্তমান নাম কি?

গ্রিসের বর্তমান নাম হল হেলেনিক রিপাবলিক।এই নামটি 1975 সালে গ্রিসের রাজতন্ত্রের পতনের পর গ্রহণ করা হয়েছিল।তবে, আন্তর্জাতিকভাবে গ্রিসকে গ্রিস নামেই অধিক পরিচিত।

গ্রিসের রাজধানীর নাম কি

গ্রিসের রাজধানীর নাম অ্যাথেন্স

আমাদের শেষকথাঃ

আশাকরি, আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে খুবই সহজে গ্রিসের ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা : গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই বিষয়ে আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আজকের লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।।

Leave a Comment