ইতালির টাকার মান কত ২০২৪ : ইতালি ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা

Telegram Group Join Now

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা , টেক যুক্তি ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আজ আমি আপনাদের জানাবো ইতালির টাকার মান কত ২০২৪ : ইতালি ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

ইতালির টাকার মান বলতে বোঝায় এক ইতালির ইউরো (EUR) কত বাংলাদেশি টাকা (BDT) এর সমান।ক্রয় রেট হলো আপনি যখন EUR কিনতে চান তখন বিক্রেতা কত BDT চাইবে। বিক্রয় রেট হলো আপনি যখন EUR বিক্রি করতে চান তখন ক্রেতা কত BDT দেবে।

Table of Contents

ইতালির টাকার মান কত বাংলাদেশ

চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকে ইতালির মুদ্রায় বাংলাদেশি টাকার রেট কত। ইতালি এর ১ ইউরো সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ১২৫ টাকা ৮৪ পয়সা।এই টাকার এক্সচেন্জ রেট পাওয়া যাবে, বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যাংকে।বিকাশে ইতালি এর ১ ইউরো সমান আজকে বাংলাদেশি টাকার মূল্য ১২৫ টাকা ৮৪ পয়সা।ক্যাশের মাধ্যমে নিতে চাইলেও আজকে এক্সচেন্জ রেট পাবেন ১২৫ টাকা ৮৪ পয়সা।ইতালি ইউরোর বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, ১ ইতালিয়ান ইউরো (EUR) সমান প্রায় ১২৫.৮৪ বাংলাদেশি টাকা (BDT)।

ইতালির টাকার রেট কত

মাধ্যমইতালির ১ ইউরো সমান (বাংলাদেশি টাকা)
ব্যাংক১২৫.৮৪ টাকা
বিকাশ১২৫.৮৪ টাকা
ক্যাশ১২৫.৮৪ টাকা
আজকে ইতালির ইউরো বাংলাদেশি টাকার রেট দেওয়া হয়েছে।

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট

বিভিন্ন দেশের টাকার রেট জানতে নিচের ছক থেকে সেই দেশের নামে ক্লিক করুন এবং লাইভ টাকার রেট জেনে নিন।

সৌদি আরবমালয়েশিয়াকাতার
দুবাইকিরগিজস্তান ইতালি
গ্রিসপর্তুগাল ভিয়েতনাম
কানাডাকুয়েতমালদ্বীপ
ওমানফ্রান্সফিনল্যান্ড
সিঙ্গাপুর সুইজারল্যান্ড ভূটান
স্পেনইরাককসোভো
নেদারল্যান্ডসজার্মানিসিরিয়া
নেপালআমেরিকাপাকিস্থান
বিভিন্ন দেশের টাকার রেট সম্পর্কে জানতে উপরের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

বাংলা টু ইতালি ট্রান্সলেশন

বাংলা টু ইতালি ট্রান্সলেশন করার জন্য আপনাকে গুগল ট্রান্সলেট ব্যাবহার করতে হবে।বাংলা টু ইতালি ট্রান্সলেশন এর লিংক https://translate.google.com/?hl=en&sl=bn&tl=it&op=translate দেওয়া হল।

ইতালিয়ান ভাষা শিক্ষা বই pdf

খুব সহজে ইতালি ভাষা শিখুন Google play store থেকে Apps নামিয়ে। ইতালিয়ান ভাষা শিখুন সহজেই এই Apps এর মাধ্যমে খুব সহজে ইতালিয়ান ভাষা শিখতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন স্টোরে ইতালিয়ান ভাষা শিক্ষা বই পেয়ে যাবেন।

ইতালি স্পন্সর ভিসা মানে কি

ইতালির স্পন্সর ভিসা বলতে এমন একটি ভিসা বোঝানো হয় যা পেতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আবেদনকারীকে স্পন্সর বা সহযোগিতা করে। এই ধরনের ভিসা সাধারণত বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  1. কর্মসংস্থান ভিসা: যদি কোনো ইতালীয় কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান আপনাকে চাকরির জন্য আমন্ত্রণ জানায়, তাহলে তারা আপনাকে স্পন্সর করতে পারে।
  2. পরিবার পুনর্মিলন ভিসা: যদি আপনার পরিবার ইতালিতে থাকে এবং তারা আপনাকে সেখানে আনতে চায়, তাহলে তারা আপনাকে স্পন্সর করতে পারে।
  3. শিক্ষা ভিসা: যদি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আপনাকে ভর্তি করে এবং প্রয়োজনীয় স্পন্সরশিপ প্রদান করে, তাহলে আপনি এই ভিসা পেতে পারেন।
  4. ব্যবসায়িক ভিসা: যদি কোনো ইতালীয় প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আপনার ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানায় এবং স্পন্সর করে, তাহলে এই ভিসা প্রযোজ্য হতে পারে।

স্পন্সর ভিসার জন্য সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়, যেমন স্পন্সরকারী ব্যক্তির বা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রমাণ করা, উপযুক্ত নথি পেশ করা ইত্যাদি।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর। এখানে মূল খরচের কিছু বিবরণ দেওয়া হলো:

  1. ভিসা ফি:
    • শেঞ্জেন ভিসা ফি সাধারণত প্রায় €80 (প্রায় 9,000 টাকা)।
  2. ফ্লাইট টিকিট:
    • ফ্লাইটের খরচ নির্ভর করে এয়ারলাইন, বুকিং এর সময় এবং অন্যান্য ফ্যাক্টরের ওপর। সাধারণত একমুখী টিকিটের জন্য খরচ হতে পারে ৫০,০০০-১,০০,০০০ টাকা বা তার বেশি।
  3. স্বাস্থ্য বীমা:
    • শেঞ্জেন ভিসার জন্য স্বাস্থ্য বীমা বাধ্যতামূলক। সাধারণত ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকার মধ্যে স্বাস্থ্য বীমার প্রিমিয়াম থাকতে পারে।
  4. বাসস্থান খরচ:
    • বাসস্থানের জন্য হোটেল বা অন্য কোথাও থাকতে চাইলে তার জন্য খরচ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত মাসিক বাসস্থানের জন্য ২০,০০০-৫০,০০০ টাকা বা তার বেশি লাগতে পারে।
  5. অন্যান্য খরচ:
    • ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভিসা প্রসেসিং ফি, ডকুমেন্ট ট্রান্সলেশন, এবং অন্যান্য প্রশাসনিক খরচ।
  6. ব্যক্তিগত খরচ:
    • ব্যক্তিগত খরচ যেমন খাবার, পরিবহন, এবং অন্যান্য দৈনন্দিন খরচ।

সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে মোট খরচ প্রায় ২,০০,০০০-৩,০০,০০০ টাকা বা তার বেশি হতে পারে, যা ভ্রমণের ধরণ, সময়কাল এবং ব্যক্তিগত পছন্দের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে ইতালি বিমান ভাড়া কত

এয়ারলাইন্সবাংলাদেশ টু ইতালি বিমান ভাড়া (টাকা)
আমিরাটস এয়ারলাইন্স৮২,১৫০
কাতার এয়ারওয়েজ৯৯,৮৭৫
ইতিহাদ এয়ারওয়েজ৮১,২২১
টার্কিশ এয়ারলাইন্স৯১,৬২৭
টেবিলে এয়ারলাইন্সগুলোর বিমান ভাড়ার বিবরণ দেওয়া হয়েছে।ভ্রমণের ধরণ, সময়কাল এবং ব্যক্তিগত পছন্দের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

ইতালি ভিসা চেক করার নিয়ম

ইতালি ভিসা চেক করার জন্য আপনাকে সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:

1. অনলাইনে ভিসা চেক করা:

অনেক দেশই অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে ভিসা আবেদন স্ট্যাটাস চেক করার সুবিধা প্রদান করে। ইতালির ভিসা চেক করতে আপনি VFS Global বা Cox & Kings Global Services (CKGS) এর ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন, যেগুলি ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত।

VFS Global এর মাধ্যমে চেক করার ধাপসমূহ:

  1. VFS Global এর ওয়েবসাইটে যান।
  2. দেশ হিসেবে বাংলাদেশ এবং গন্তব্য দেশ হিসেবে ইতালি নির্বাচন করুন।
  3. ভিসা আবেদন সেন্টার এর পেজে যান এবং “Track Your Application” বা “Check Status” অপশনটি খুঁজুন।
  4. আপনার আবেদন নম্বর (অ্যাপ্লিকেশন আইডি) এবং জন্ম তারিখ প্রদান করে তথ্য অনুসন্ধান করুন।

CKGS এর মাধ্যমে চেক করার ধাপসমূহ:

  1. CKGS – https://www.ckgsir.com/ এর ওয়েবসাইটে যান।
  2. “Track Application” পেজে যান।
  3. আপনার আবেদন নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রদান করে তথ্য অনুসন্ধান করুন।

2. ইমেইল বা ফোনের মাধ্যমে চেক করা:

আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পর যে রিসিপ্ট বা অ্যাপ্লিকেশন নম্বর পেয়েছেন, তা ব্যবহার করে আপনি ইমেইল বা ফোনের মাধ্যমে ভিসা স্ট্যাটাস চেক করতে পারেন। নির্দিষ্ট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (যেখানে আবেদন জমা দিয়েছেন) এর সাথে যোগাযোগ করুন।

3. ভিসা আবেদন সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করা:

যদি অনলাইনে বা ফোনের মাধ্যমে স্ট্যাটাস চেক করতে সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে সরাসরি ভিসা আবেদন সেন্টারে গিয়ে তাদের সাহায্য নিতে পারেন।

এছাড়া, কিছু ক্ষেত্রেঃ

  • আপনি ইটালির কনস্যুলেট বা এম্বাসির সাইটেও আপনার ভিসা আবেদন স্ট্যাটাস চেক করতে পারেন।
  • ভিসা স্ট্যাটাস চেক করার সময় আপনার আবেদন নম্বর এবং জন্ম তারিখ হাতের কাছে রাখুন।

উল্লেখ্য, ভিসা আবেদন চেক করার জন্য সঠিক এবং আপডেট তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট ভিসা সেন্টারের সাথে যোগাযোগ করাই উত্তম।

ইতালির নতুন ভিসার খবর

ইতালির নতুন ভিসার খবর অনুযায়ী, ইতালি সম্প্রতি একটি ডিজিটাল নোম্যাড ভিসা চালু করেছে। এই ভিসা বিশেষ করে উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন বিদেশি কর্মীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যারা রিমোট কাজ করতে সক্ষম। এই ভিসার মাধ্যমে তৃতীয় দেশের নাগরিকরা ইতালিতে ১২ মাস পর্যন্ত বসবাস এবং কাজ করতে পারবেন, যা পুনর্নবীকরণযোগ্য।

ডিজিটাল নোম্যাড ভিসার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় শর্তাবলী রয়েছে:

  1. উচ্চ দক্ষতা: আবেদনকারীদের উচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা অথবা প্রাসঙ্গিক পেশাদার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
  2. বার্ষিক আয়: আবেদনকারীদের বার্ষিক আয় অবশ্যই স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়ের জন্য নির্ধারিত ন্যূনতম স্তরের তিনগুণ হতে হবে।
  3. স্বাস্থ্য বীমা: আবেদনকারীদের পুরো সময়কালের জন্য ইতালিতে বৈধ স্বাস্থ্য বীমা থাকতে হবে।
  4. আবাসনের প্রমাণ: ইতালিতে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় বাসস্থানের প্রমাণ থাকতে হবে।
  5. রিমোট কাজের অভিজ্ঞতা: আবেদনকারীদের কমপক্ষে ছয় মাসের রিমোট কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

এই ভিসার জন্য আবেদন করতে, আপনাকে ইতালির কনসুলেটে আবেদন করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

এছাড়াও, নতুন অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে যা আবেদনকারীদের জন্য প্রক্রিয়াটি সহজ করেছে। আপনি যদি এই ভিসার জন্য যোগ্য হন এবং ইতালিতে বসবাস ও কাজ করার আগ্রহ রাখেন, তাহলে এই সুযোগটি গ্রহণ করতে পারেন।

ইতালি কৃষি ভিসা ২০২৪ আবেদন ফরম

ইতালি কৃষি ভিসা ২০২৪ এর জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয়তা নিম্নরূপ:

যোগ্যতা ও কোটার তথ্য:

ইতালি প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক নন-ইউ শ্রমিকদের জন্য কোটার ভিত্তিতে ভিসা ইস্যু করে। ২০২৪ সালের জন্য, কৃষি এবং অন্যান্য সেক্টরে কাজের জন্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভিসা বরাদ্দ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এই কোটার অন্তর্ভুক্ত।

আবেদন প্রক্রিয়া:

  1. নিয়োগকারীর ভূমিকা: ইতালির নিয়োগকারীকে প্রথমে আপনার কাজের অনুমোদনের জন্য Prefettura-তে আবেদন করতে হবে যেখানে কাজটি হবে। এই অনুমোদনটি কাজের ভিসা পাওয়ার জন্য আবশ্যক।
  2. প্রয়োজনীয় নথি:
    • বৈধ পাসপোর্ট
    • সম্পূর্ণ ভিসা আবেদন ফর্ম
    • সাম্প্রতিক ফটোগ্রাফ
    • ইতালির নিয়োগকারীর থেকে প্রাপ্ত কর্মচুক্তি
    • থাকার প্রমাণ
    • যাত্রার পরিকল্পনা
    • অর্থনৈতিক ক্ষমতার প্রমাণ
    • বীমা নথি
    • অপরাধমূলক রেকর্ড সার্টিফিকেট
  3. ভিসা আবেদন: কাজের অনুমোদন পাওয়ার পর, বাংলাদেশে অবস্থিত ইতালির দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এতে প্রয়োজনীয় নথি জমা দেওয়া এবং ভিসা সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করতে হবে।
  4. আবাসন পারমিট: ইতালিতে পৌঁছানোর পর, স্থানীয় অভিবাসন অফিসে আট দিনের মধ্যে আবাসন পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে।

আবেদন সময়সূচী:

  • মৌসুমী কৃষি ভিসার জন্য আবেদন ২৭ মে ২০২৪ থেকে শুরু হবে এবং ৩০ জুন ২০২৪ তারিখের মধ্যে সম্পূর্ণ করতে হবে। কোটাগুলি দ্রুত পূর্ণ হতে পারে, তাই সময়মত আবেদন করা গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন আবেদন:

  • আবেদনটি ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে। এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার জন্য আপনার একটি ইতালিয়ান SPID ইলেকট্রনিক আইডি প্রয়োজন।

খরচ:

  • ভিসা আবেদন ফি সাধারণত €১১৬ হয় এবং আবাসন পারমিট ও অন্যান্য প্রশাসনিক ফি এর জন্য অতিরিক্ত খরচ থাকতে পারে।

বিস্তারিত নির্দেশনা এবং আবেদন ফর্ম ডাউনলোডের জন্য, আপনি সরকারী ওয়েবসাইট বা বিশ্বস্ত সূত্রগুলি ব্যবহার করতে পারেন। সঠিকভাবে নির্দেশনা অনুসরণ করলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়া মসৃণ হবে।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য নিম্নলিখিত সূত্রগুলি দেখতে পারেন:

আজকের ইউরো রেট ইতালি সম্পর্কে প্রশ্ন

ইতালির ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা?

ইতালির ১ ইউরো বাংলাদেশের ১২৫.৮৪ টাকা।

ইতালি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

ইতালি ১ টাকা বাংলাদেশের ১২৫.৮৪ টাকা।

আজকের ইউরো রেট ইতালি

আজকের ইউরো রেট ইতালি ১২৫.৮৪ টাকা।

আজকের টাকার রেট ইতালি

আজকের টাকার রেট ইতালি ১২৫.৮৪ টাকা।

ইতালি ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত?

ইতালি ১০০ টাকা বাংলাদেশের 12,573.61 টাকা।

ইতালির টাকার মান কত?

ইতালির টাকার মান ১২৫.৮৪ টাকা।

বাংলাদেশ ইতালি এম্বাসি কোথায়?

বাংলাদেশ ইতালি এম্বাসি ঢাকার বেই’স এজওয়াটারে অবস্থিত। এটি ৭৯ রোড নং ৭৪, প্লট নং ২/৩ এ অবস্থিত।

সার্বিয়া থেকে ইতালি কত কিলোমিটার?

সার্বিয়া থেকে ইতালি ৮৮৫ মাইল (১৪২৪.২৭ কিলোমিটার) দূরে।গাড়িতে করে যেতে প্রায় ১৪ ঘন্টা সময় লাগে।

ইতালি থেকে ফ্রান্স কত কিলোমিটার?

ইতালি থেকে ফ্রান্স ৭৯৬ মাইল (১২৮০.৭ কিলোমিটার) দূরে। গাড়িতে করে যেতে প্রায় ১৩ ঘন্টা ১৩ মিনিট সময় লাগে।

ইতালির ১০০০ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা

ইতালির ১০০০ ইউরো বাংলাদেশের 125,736.10 টাকা।

ইতালি ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত?

ইতালি ১০০ টাকা বাংলাদেশের 12,573.61 টাকা।

ইতালি সর্বনিম্ন বেতন কত?

ইতালিতে সর্বনিম্ন বেতন ঘন্টায় €10.00

আমাদের শেষকথাঃ

আশাকরি, আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে খুবই সহজে ইতালির টাকার মান কত ২০২৪ : ইতালি ১ ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনার যদি এই বিষয়ে আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। আজকের লেখাটি ভালো লাগলে, আপনার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।।

Leave a Comment